শেখ হাসিনার ওপর ভারতের নিঃশর্ত সমর্থনের মাধ্যমে কূটনীতির ক্ষেত্রে ‘অতি নিরাপত্তাকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি’ই প্রকাশিত হয়েছে। ভারতের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক, জাতিগত, ভূতাত্ত্বিক এবং অর্থনৈতিক উদার দৃষ্টিভঙ্গির বিপরীত এই প্রতিফলন ছিল দক্ষিণ এশিয়াজুড়েই। প্রতিবেশী দেশগুলোর আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে ভারত। দেশটি
রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানিকে পেছনে ফেলে এশিয়ার শীর্ষ ধনী ব্যক্তির খেতাব পুনরুদ্ধার করেছেন ভারতীয় শিল্পপতি ও আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুসারে, গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ভারতীয় এই ধনকুবেরের সম্পদের পরিমাণ ১১১ বিলিয়ন বা ১১ হাজার ১০
ভারতের আদানি গ্রুপ এবং এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারপারসন ধনকুবের গৌতম আদানির বিরুদ্ধে ঘুষ সংক্রান্ত অভিযোগের তদন্ত করছে যুক্তরাষ্ট্র। ভারতের জ্বালানি প্রকল্পে বাড়তি সুবিধা পেতে সরকারি কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়েছিল কি না আদানি গ্রুপ এবং তার সঙ্গে গৌতম আদানিসহ গ্রুপটির অন্য কেউ জড়িত ছিলেন কি না—সেটাই খতিয়ে দেখা
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী গৌতম আদানির মালিকানাধীন একটি বন্দর সম্প্রসারণের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে লড়াই করছে ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য তামিলনাড়ুর হাজার হাজার গ্রামবাসী। মাছ ধরার মাধ্যমেই জীবিকা নির্বাহ করেন তাঁদের অধিকাংশ। গ্রামবাসীদের দাবি, বঙ্গোপসাগরের উপকূল বরাবর তিরুভাল্লুর জেলায় অবস্থিত একটি ছোট্ট গ
বিল বকেয়া থাকায় বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে ভারতের আদানি গ্রুপ। শিগগির বিল পরিশোধ করা না হলে সামনে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে বলেও হুমকি দিয়েছে তারা।
এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ বস্তি মুম্বাইয়ের ধারাবি পুনর্নির্মাণের কাজ পেয়েছে ভারতীয় বিলিয়নিয়ার গৌতম আদানির প্রতিষ্ঠান আদানি গ্রুপ। তবে তাঁর সক্ষমতা নিয়ে সন্দিহান বস্তির প্রায় ১০ লাখ বাসিন্দা। সাম্প্রতিক সময়ে আদানি গ্রুপের অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মদদপুষ্ট আদানির তাঁরা ভরসা র